বিশ্বজুড়ে ২০২৫ সালকে স্বাগত জানানোর জন্য শুরু হয়েছে জমকালো আয়োজন। এর মধ্যে প্রথম দেশ হিসেবে নতুন বছরকে বরণ করেছে নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ড শহর। শহরের আকাশে আতশবাজি ফুটিয়ে, আনন্দে মেতে উঠে সেখানকার বাসিন্দারা।
নিউজিল্যান্ডের ভৌগলিক অবস্থানের কারণে অকল্যান্ড নতুন বছরকে সবার আগে বরণ করার সুযোগ পায়। আন্তর্জাতিক সময়ের পার্থক্যের কারণে বড় শহরগুলোর মধ্যে অকল্যান্ডই প্রথম নতুন বছরের আগমন উদযাপন করে। স্কাই টাওয়ারের উজ্জ্বল আলোর খেলা দেখতে হাজার হাজার মানুষ রাতের প্রথম প্রহরে জমায়েত হন। বর্ষবরণের উৎসবে শহরজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছিল এক আনন্দঘন পরিবেশ।
নিউজিল্যান্ডের পরই বিশ্বের অন্যতম বড় শহর সিডনি, অস্ট্রেলিয়াতেও একই সময়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানানো হয়। সিডনির বাসিন্দারা তাদের ঐতিহ্য অনুযায়ী আতশবাজি ও আলো দিয়ে শহরকে আলোকিত করেন এবং নতুন বছরকে বরণ করেন।
বিশ্বের অন্যান্য দেশও নতুন বছরকে বরণ করার প্রস্তুতি নিয়ে এগিয়ে চলেছে। ঘণ্টা-ঘণ্টা সময় পার হতে থাকলে বিশ্বের অন্যান্য শহরগুলোও তাদের নিজস্ব অনুষ্ঠানে মাতবে। ঘড়ির কাঁটা ১২টা ছুঁতেই শুরু হবে বর্ষবরণের উৎসব, এবং আগামী ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে এ আয়োজন চলতে থাকবে।
নতুন বছর নতুন সম্ভাবনা নতুন সপ্ন এবং এক নতুন যাত্রার সূচনা। বিশ্বের নানা প্রান্তে মানুষ আনন্দের সঙ্গে ২০২৫ সালের আগমন উদযাপন করছে।